বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ।
১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত রমজানপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠানটি সুন্দর মনোরম পরিবেশে সু-সমৃদ্ধ একটি প্রতিষ্ঠান । গ্রাম-বাংলার অতি সুপ্রাচীন ও পুরাতন প্রতিষ্ঠানটি দাঁড়িয়ে আছে আড়িয়াল খাঁ নদের অববাহিকায় । নদীর পাশে ঘিরে সুন্দর মনোরম পরিবেশে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত করা হয়। বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় তো বটেই আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতি সুন্দর ও সহজ। যা এক নামেই পরিচয় দেওয়া যায়। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটিতে ২২০ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, বাস্তবমুখী ও আধুনিক যুগোপযোগী করে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে ছাত্র-ছাত্রীর লেখাপড়ার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী শেখ হাসিনা ২০২১-২২ অর্থ বছরে ১৭টি ল্যাপটপের ব্যবস্থা করে দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন । এর জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক অভিনন্দন, প্রীতি ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।
তার সাথে অত্র বিদ্যালয়ের বাস্তবমুখী চিত্র খুঁজে তা সংরক্ষণ করার প্রয়াসে অত্র বিদ্যালয়ের পক্ষ হতে ডাইনামিক ওয়েবসাইট খোলা হয়েছে। এতে করে নিজ নিজ বিদ্যালয়ের বাস্তবচিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজ হয়েছে। যা প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কল্যাণ বয়ে আনতে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে স্বচ্ছতা প্রকাশ পেয়েছে । যার মাধ্যমে আমরা দ্রুততম ভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হওয়ার একটি সুব্যবস্থা হয়েছে। যার প্রশংসা করে শেষ করা যায় না। যা বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য সব সময়ে দরকার ও আবশ্যক । এর মাধ্যমে সমস্ত জড়তা ও অবহেলার অবসান ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠানটি একটি নুতন প্রাণের বিস্তরণ ঘটিয়েছে। যার ফলে বিদ্যালয়টি এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছে। আমার একান্ত ধারণা ও আত্মবিশ্বাস জননেত্রী শেখ হাসিনা বলিষ্ঠ পদেক্ষেপের মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ডিজিটাল প্রযুক্তির আওতায় এনে এক যুগান্তকারী সুসমৃদ্ধ দেশ ও জাতি হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন।
পরিশেষে আমি অত্র বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করি ।